প্রবাসী আছে দেশে যাইতে পারিনা লুটপাট দখল চুরি ডাকাতি লুটপাট — সেনা বাহিনী স্যার কেন রাজাকার আলবদরও বাহিনী বিদায় করে — দেশ কে শান্তি রাখা দরকার পিলিজ সেনা বাহিনী স্যার
শূন্য-শূন্য-শূন্য মো ইউনুস- নরেন্দ্র মোদি অনাকাঙ্ক্ষিত বৈঠক: একটি বিদেশী সংস্থার (যারা বাংলাদেশের স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার কাজ করছে) মধ্যস্থতায় নরেন্দ্র মোদি, মো ইউনুসের সাথে বৈঠক করতে রাজি হয়। দীর্ঘ ২৭ মিনিটস অপেক্ষার পর মো ইউনুসকে একা প্রবেশ করতে দেয়া হয় আলোচনার জন্য। মো ইউনুসের অনেক অনুরোধের প্রেক্ষিতে তার সাথে যোগ দেয়ার জন্য তার সফর সঙ্গীদের পরবর্তীতে অনুমতি দিয়েছিল। মাত্র চল্লিশ মিনিটস এই বৈঠক স্থায়ী হয় যেখানে ভারত মো ইউনুসকে উস্কানিমূলক কথা বলা থেকে বিরত থাকতে, সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধসহ জড়িত ব্যক্তিদের নিরপেক্ষ থেকে বিচার করতে বলেন। উপরোক্ত আলোচনা থেকে সহজেই বলা যায় সফিক আলম একজন অযোগ্য, প পক্ষপাতদুষ্ট, মিথ্যাবাদী।
"ডাষ্টবিন" আর "চুমু " এই দুইটি শব্দ এখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই শফিক এর পরিচয় করিয়ে দিতে এই দুইটি শব্দ এখন অনেকের নিকটে হাস্যকর, আবার কারো কারো নিকট অশ্রাব্য গালি। রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধু হয়েছিল ভারত এর কারণে,ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে। সেই বন্ধুত্বের সম্পর্কটাকে টিকিয়ে রাখতে হবে বাংলাদেশ কে, রাশিয়ার দরকার নাই। রাশিয়ার শত বৎসরের পুরানো ও পরিক্ষিত বন্ধু ভারতকে প্রয়োজন ভূরাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বানিজ্যিক ও সামরিক সকল ক্ষেত্রে। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা সফল হবে না ,যদি ভারত বিদ্বেষী মনোভাব ও জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান ভারতকে খুশি করতে না পারে।
যাই বলেন আমাদের মত সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করেছে দখলবাজ জঙ্গিরা ৫ ই আগস্ট ছিলো জঙ্গি হামলা তখন সেনা প্রধান কথা দিলেন সাধারণ মানুষের জানমালের দায়িত্ব নিবেন সেখানে আমরা কি দেখছি একের পর এক ধ্বংসলীলা । বিশ্বাস কাকে করবে মানুষ ? মিথ্যা বলছে ডাস্টবিনরা ভারত মিথ্যা বলে না ।
ডাস্টবিন শফিক ইচ্ছাকৃত মিথ্যা কথা বলছে তার কারণ হলো ডাস্টবিন শফি বাংলাদেশের জনগণকে বিন্দুমাত্র ভালোবাসার কোন যুক্তি দেখি না, কিভাবে বাংলাদেশের জনগণকে হয়রানি করবে তবু দিয়ে যাচ্ছে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ১% লোক চক্রান্তকারী আর ৯৯% লোক শান্তি কামি ওই এক পারসেন্ট চক্রান্তকারীদের মধ্যে ডাস্টবিন শফিক অন্যতম, তাই ৯৯% লোক শান্তি কামি যদি একবার সোচ্চার হয় তাহলে চক্রান্তকারী দেশদ্রোহী তাদের অস্তিত্ব থাকবে কিনা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ মনে করে, এক মাঘে শীত যায় না।
23 comments
সেনা প্রধান এর আচারণ অবশ্যই রহস্যজনক বলে ই আমাার ধারনা।
ইউনুস সরকার কে পাকা পোক্ত করার জন্য মিশনে গেছেন।
" Many men many mind". But, BD Army Chief Lieutenant General Waker – Uz – Zaman is a honest & Patriotic.
প্রবাসী আছে দেশে যাইতে পারিনা লুটপাট দখল চুরি ডাকাতি লুটপাট — সেনা বাহিনী স্যার কেন রাজাকার আলবদরও বাহিনী বিদায় করে — দেশ কে শান্তি রাখা দরকার পিলিজ সেনা বাহিনী স্যার
ভারতের কূ নজর থেকে বাঁচতে হলে সামরিক সামর্থ্য বৃদ্ধি করতে হবে। অন্যথায় হায়দরাবাদ ও সিকিমের মতো খেয়ে নেবে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম একটা ফালতু লোক। Unfit to be the press secretary.
শফিক টাউট । এদের গুজব এবং মিথ্যার উপরই তারা চলছে
চিকেন নেকে ভারতের ফাইটার বিমান, কাঁপছে সেনা, তদবির করবে পুতিন।
বিশ্বের দুইটা দেশ বন্ধুর সাথে বেইমানি করে না রাশিয়া ও ভারত, ভারত ও রাশিয়া আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু
শফিক একটা বাটপার
Thanks Bro
❤❤
শূন্য-শূন্য-শূন্য
মো ইউনুস- নরেন্দ্র মোদি অনাকাঙ্ক্ষিত বৈঠক:
একটি বিদেশী সংস্থার (যারা বাংলাদেশের স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার কাজ করছে) মধ্যস্থতায় নরেন্দ্র মোদি, মো ইউনুসের সাথে বৈঠক করতে রাজি হয়। দীর্ঘ ২৭ মিনিটস অপেক্ষার পর মো ইউনুসকে একা প্রবেশ করতে দেয়া হয় আলোচনার জন্য। মো ইউনুসের অনেক অনুরোধের প্রেক্ষিতে তার সাথে যোগ দেয়ার জন্য তার সফর সঙ্গীদের পরবর্তীতে অনুমতি দিয়েছিল। মাত্র চল্লিশ মিনিটস এই বৈঠক স্থায়ী হয় যেখানে ভারত মো ইউনুসকে উস্কানিমূলক কথা বলা থেকে বিরত থাকতে, সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধসহ জড়িত ব্যক্তিদের নিরপেক্ষ থেকে বিচার করতে বলেন।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে সহজেই বলা যায় সফিক আলম একজন অযোগ্য, প পক্ষপাতদুষ্ট, মিথ্যাবাদী।
https://youtube.com/@voiceoffahad25?si=j6uuxdMTQIKZJ8kO
"ডাষ্টবিন" আর "চুমু " এই দুইটি শব্দ এখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই শফিক এর পরিচয় করিয়ে দিতে এই দুইটি শব্দ এখন অনেকের নিকটে হাস্যকর, আবার কারো কারো নিকট অশ্রাব্য গালি।
রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধু হয়েছিল ভারত এর কারণে,ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে। সেই বন্ধুত্বের সম্পর্কটাকে টিকিয়ে রাখতে হবে বাংলাদেশ কে, রাশিয়ার দরকার নাই। রাশিয়ার শত বৎসরের পুরানো ও পরিক্ষিত বন্ধু ভারতকে প্রয়োজন ভূরাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বানিজ্যিক ও সামরিক সকল ক্ষেত্রে।
রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা সফল হবে না ,যদি ভারত বিদ্বেষী মনোভাব ও জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান ভারতকে খুশি করতে না পারে।
যাই বলেন আমাদের মত সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করেছে দখলবাজ জঙ্গিরা ৫ ই আগস্ট ছিলো জঙ্গি হামলা তখন সেনা প্রধান কথা দিলেন সাধারণ মানুষের জানমালের দায়িত্ব নিবেন সেখানে আমরা কি দেখছি একের পর এক ধ্বংসলীলা । বিশ্বাস কাকে করবে মানুষ ? মিথ্যা বলছে ডাস্টবিনরা ভারত মিথ্যা বলে না ।
অতীতে বাংলাদেশ রাশিয়া থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র আমদানি করেছে
সফিউল আলম হচ্ছ মদখোর মাতাল
জয় বাংলা জয় হাসিনা ।
মোদীর ইংরেজি কথার অর্থ বোঝার সামর্থ্য শফিক আলমের থাকলে তো!!! তাই ব্যখ্যা দিয়েছে যা সে বুঝেছে।
ডাস্টবিন শফিক ইচ্ছাকৃত মিথ্যা কথা বলছে তার কারণ হলো ডাস্টবিন শফি বাংলাদেশের জনগণকে বিন্দুমাত্র ভালোবাসার কোন যুক্তি দেখি না, কিভাবে বাংলাদেশের জনগণকে হয়রানি করবে তবু দিয়ে যাচ্ছে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ১% লোক চক্রান্তকারী আর ৯৯% লোক শান্তি কামি ওই এক পারসেন্ট চক্রান্তকারীদের মধ্যে ডাস্টবিন শফিক অন্যতম, তাই ৯৯% লোক শান্তি কামি যদি একবার সোচ্চার হয় তাহলে চক্রান্তকারী দেশদ্রোহী তাদের অস্তিত্ব থাকবে কিনা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ মনে করে, এক মাঘে শীত যায় না।
সফিকুল মিথ্যা কথা বলে ছে। ।
অস্ত্র ক্রয় নীতিমালা ভারসাম্য থাকা দরকার। ৯০% চিনের উপর অস্ত্র নির্ভর বাংলাদেশ? কি সর্বনাশা কথা। চিন তো বাংলাদেশের সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।