ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় এক ব্যবসায়ীর মৃ/ত্যু/র অভিযোগ || Channel i News

আমাদের দেশের সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসার একটি বাস্তব চিত্র। খোদ পিজি হাসপাতাল, ঢাকার চিকিৎসার আদ্যোপান্ত (২০২৪-২৫ সালের)। ডেন্টাল বিভাগে যাই। এক্সে করার পর ডা: রুট ক্যানেলের পরামর্শ দেয়। যথারীতি ভাইরোলজি টেষ্ট (১০০০টাকা) ও চার্জ ৩৫০০ টাকা পরিশোধ করত: সংশ্লিষ্ট কক্ষ থেকে ডাক্তারের কন্টাক্ট নং পাই ; আমাকে জানানো ৩/৪ বার আসতে হবে। অনেকবার  কথা বলার পর ২ মাস ৪দিন পর প্রত্যাশিত সিডিউল পাই এবং ১ম রুট ক্যানেল সম্পন্ন হয়। ২য় রুট ক্যানেল এর সম্ভাব্য সিডিউল দেয় ১মা:৭দি: পর।  কিন্তু ঐ নির্ধারিত তাং এর দুই দিন আগে কয়েকবার চেষ্টা করার পরে উনাকে পাই এবং উনি জানান "  আগামী তিন সপ্তাহ ব্যাপী আমার পরীক্ষা আছে "। নিরাশ হয়ে ঐ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করি। তাখিখ কাছাকাছি আসলে আবার ফোন করি।  এভাবে পিছাতে পিছাতে  আরও দশ দিন পরে ২য় রুট ক্যানেল এর চুড়ান্ত তারিখ পাই। বস্তুতঃ ১ম রুট ক্যানেল এর তাং থেকে ২য় রুট ক্যানেল এর সময়কাল দাড়ায় মোট ২মাস ৮দিন। কিন্তু এর শেষের দিকে (২বারের চুড়ান্ত তাং এর কয়েক দিন আগে) আমার মুখের সমস্যা বেশী হওয়ায়, নিরাশ হয়ে বাইরের প্রাইভেট ক্লিনিক এ সম্পূর্ন চিকিৎসা সম্পন্ন করি।  অনন্যোপায় হয়ে এহেন সিদ্ধান্ত নিতে হয় ; কারন ভাবী, আরও ২ টা রুট ক্যানেল সম্পন্ম করতে আরও কমপক্ষে ৪ মাস সময় লাগবে। তা হলে এটা দাড়ায়, ১টি দাঁতের রুট ক্যানেন করাতে সময় লাগবে কমপক্ষে ৯/১০ মাস। তারপর ঐ হাসপাতালে দাঁতের ক্যাপ লাগানোর চিন্তা করা তো – সেই দূর কা বাদ।  মনে মনে ভাবি, এরুপ অবহেলা ডাক্তারের কৃত্রিম সৃস্টি, না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনা। নিরাশ একেবারে হই নাই, মনকে এই বলে প্রবোধ দেই যে " গরীব দেশে জন্মেছি বিড়ম্বনা তো থাকবেই"

😢😢😢

মাইর এর উপরে ঔষুধ নাই

ডাক্তার তো নয়, যেন মেডিক্যাল কিলার! ওদেরকে জনতার আদালতেই তাৎক্ষণিক বিচার করতে হবে।

ভালো হয়েছে লাল স্বাধীন বাংলাদেশের নমুনা 😂

অবস্থা খারাপ হলে ডাক্তার রেফার্ড করতে পারতো।

Ccc hasina tumare gua mari n@